Posts

Showing posts from 2020

সফল হওয়ার জন্য যা দরকার

Image
প্রতীকি ছবি জীবনে সফল হতে চাইলে যে কাজগুলো আমাদের করা উচিত। ১.অন্যকে দোষারোপ করা বন্ধ করুন  আমরা সবাই জানি অন্যকে দোষারোপ করা ভালো না এইটা এক ধরনের বিবেকহীন কাজ। অন্যকে দোষারোপ না করে তার ভুল সংশোধন করে দেওয়াটাই একজন প্রকৃত মানুষের কাজ। এইখানে তারও উপকার হল আর আপনিও বিবেকহীন কাজ থেকে বিরত থাকতে পারবেন। ২.সবসময় হ্যা বলা না করতে শিখুন - জীবনের প্রয়োজনে আমাদেরকে অনেক মানুষের সাথে চলাচল করতে হয় যেখানে ভাল খারাপ উভয় মানুষের সাথে আমাদের সাক্ষাৎ হয়। খারাপ কাজকে গভীরভাবে না বলতে শিখতে হবে। অসৎ মানুষ থেকে দূরে থাকায় ভাল,  তাদের কাছ থেকে দূরে থাকলে আপনার খারাপ কাজের প্রবনতা থেকেও দূরে থাকতে পারবেন। ৩. নিজেকে বিশ্বাস করতে শিখুন অর্থাৎ আত্মবিশ্বাসী হউন সর্বপ্রথম আপনার নিজেকে ছোট করা থেকে বিরত রাখা শিখতে হবে তাহলেই আপনি যেকোন কাজ সাহসের সাথে করতে পারবেন এবং সফল হতে পারবেন। এই আত্মবিশ্বাসই আপনাকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে। ৪.নিজের কাজগুলোকে ছোট করে দেখা বন্ধ করতে হবে। সবসময় মনে রাখতে হবে আপনার কাজ আপনারই থাকবে কেউ এসে আপনার কাজ করে দিবে না। তাই অবহেলা করা থেকে দূরে থাকায় শ্রেয়। তাই নিজের

Best app to make money by your phone 2020 || 100% true... কিভাবে মোবাইল ...

Image
যারা বেকার তাদের জন্য এই ভিডিওটি করা যেন কিছু হলেও বসে বসে টাকা ইনকাম করতে পারে। এই ভিডিওটি দেখলে আপনি মোবাইল দিয়েই টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আমি মনে করি এইটা খুবই একটা সহজ মাধ্যম । তাই আপনিও ব্যবহার করে দেখতে পারেন।

HOW TO CREATE WORDPRESS WEBSITE (SUB DOMAIN)|| HOW TO UPLOAD PREMIUM BET...

Image
সবাইকে আমার ব্লগে স্বাগতম। আজকে আপনাদের জন্য নতুন কিছু নিয়ে আসলাম । খুব সহজেই আপনি কোডিং ছাড়াই ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট বানাতে পারবেন। আশা করি সবার জন্য এই ভিডিওটা উপকারী হবে। ধন্যবাদ......।

Inspiring Quotes Video | Best Motivational Quotes|| Motivational Quotes...

hope this video wll be helpful for all.

আলেক্সের ানশ দেখে মগ্ধ অনেক বড় বড় অফিসার|| আলেক্সের নাচ সবার দেখা উচিত। চরম একটা নাচ।।

Image
সুভ্র প্রতিভার অধিকারী আলেক্স দালবতের নাচ দেখে মুগ্ধ হলেন বড় বড় পুলিশ কর্মকর্তা আলেক্স একজন গারো আদিবাসী তার এই প্রতিভা সকল গারো এবং আদিবাসীদের কাছে তুলে ধরা উচিত,

HOW TO REMOVE VIDEO BACKGROUND WITHOUT GREEN SCREEN কিভাবে খুব সহজেই ভি...

Image
খুব সহজ উপায়ে ভিডিওর ব্যাকগ্রাউন্ড রিমোভ করতে পারবেন যদি গাইডলাইন ফলো করেন। অনেকেই চিন্তা করে কিভবে ভিডিওর ব্যাকগ্রাউন্ড রিমোভ করা যায়। আপনি খুব সহজেই ভিডিওর ব্যাকগ্রাউন্ড রিমোভ করতে পারবেন এবং যেকোন ব্যাকগ্রাউন্ড সংযুক্ত করতে পারবেন যদি আপনি এক কালার এর মধ্যে ভিডিও করেন বিশেষ করে সবুজ রঙের। ধন্যবাদ

সমাজের পরিবর্তন প্রয়োজন

Image
আমাদের সমাজের কিছু পরিবর্তন প্রয়োজন সেই পরিবর্তন বিষয় নিয়েই আজকের আমার সহভাগিতা। আমরা ছোট থেকে যা শিখে আসছি বা জেনে আসছি আমরা তাই বিশ্বাস করি বা আগের মতই সেইরূপ আচরণ করতে অভ্যস্ত আমরা। আজকে আমি কিছু দ্বিমত পোষণ করব। ১। অনেক বাবা-মা আত্নীয়-স্বজনরা এবং অনেকেই তুলনা করে কথা বলে যেন আমাদের মধ্যে একটা জেদ কাজ করে কিন্তু আসলে কি তা টিক? আমার মতামত অনুযায়ী আমি মনে করি কারোর সাথে কারোর তুলনা করা উচিত না কারণ সবার গুন তো একই রকম থাকে না। একেকজন একেকরকম কাজে দক্ষ। ২। অনেক অভিভাবক বলে থাকেন যে তর বন্ধু এইটা করে সেইটা করে কত কি আর বলে তুই পারস না কেন তুই কি ভাত খাস না,তরে কি আমি ভাত দেয় না,তুই যা খাস তর বন্ধুওতো তাই খাই পারস না কেন? আচ্ছ একটু চিন্তা করেন এমনটা বলা কি টিক নাকি? যদি তার সন্তান বিপরীতে প্রশ্ন করে আমাদের প্রধান মন্রী শেখ হাসিনাও তো মেয়ে সে যা খাই তুমিও তো তাই খাও তুমি প্রধান মন্ত্রী হলে না কেন? আপনারা নিশ্চয়ই জেনে গেছেন সন্তানের প্রশ্নের উত্তর কি হতে পারে।। উত্তরটা আমিই দিয়ে দিচ্ছি,, অভিভাবক হয়ে হইতো বলবে আমার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার ইচ্ছা নাই,পড়াশুনাতে আমি ভাল ছিলাম,তারপর বলবে যে চ

HOW TO MAKE FREE INTRO VIDEO | কীভাবে কোন সফটয়্যার ছাড়াই ইন্ট্রো ভিডিও ত...

Image
যারা ইন্ট্রো ভিডিও বানানো নিয়ে চিন্তাই আছে তাদের জন্য আমার এই ভিডিও আশার করি উপকৃত হবেন।

সমাজের পরিবর্তন নয় আমাদের মন-মানসিকতার পরিবর্তন প্রয়োজন

Image
আমি একজন সাধারণ ঘরের সাধারণ ছেলে ভদ্রও বলতে পারেন আর কি অনেকেই বলে তবে সবার কাছে নাও হতে পারি। তবে এখন যে বিষয়ে লিখছি হইতোবা অনেকের কাছেই খারাপ হতে পারি। আমরা অনেকেই দেখি যে কারোর উপরে রাগ, হিংসা থাকলে আমরা খুব সহজেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল করে দেয়। আপনারাই মনে মনে চিন্তা করে দেখেন এইটা কতটা নিম্ন মানের কাজ হতে পারে আমি এই ব্যাপারেও কিছু বল্লাম না, একটু ভেবে দেখেন শুধু। আরেকদলের কথা বলি অনেকই অনেকের উপর শত্রুতা করে সোশ্যাল মিডিয়ায় তার বিপরীতে যাহাতাহা অনেক বদনাম করে ভাইরাল করে।  এইটাও একটু ভেবে দেখেন এইরকম করাতে কি আপনার সম্মান বাড়ছে নাকি? আরেকটু গভীরে চিন্তা করতে পারেন যার বিরুদ্ধে আমি সোশ্যাল মিডিয়াতে কিছু বলতে যাচ্ছি তারও তো আমার মত পরিবার আছে মা মেয়ে অনেক কিছুই থাকতে পারে।হইতোবা আপনার কাছে তার সম্মান না থাকতে পারে কিন্তু আপনি ছাড়া তো অনেকেই আছেন যারা তাকে সম্মান করে তার ভাল কাজগুলো জানে। সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক কিছুই বলা যায় যা সামনে বলা যায় না তবে সামনে সামনে খোলাখুলিভাবে বললে কথাগুলো পরিষ্কার হয়।যেমন আপনি কারোর খারাপ কাজ করা দেখলেন অথবা জানেন যে সে খারাপ কাজ করছে তাকে সরাসরি বলতে পার

HOW TO DOWNLOAD INSTAGRAM VIDEOS WITHOUT APPS কিভাবে ইনস্টাগ্রাম থেকে ভি...

Image

HOW TO ACTIVATE WINDOWS 10 without any software | কিভাবে WINDOWS ACTIVAT...

Image
যারা wondows 1o activate করতে যানেনা আমি মনে করি এই ভিডিওটা তাদের জন্য অনেক উপকারী হবে। খুব সহজেই কোন সফটয়্যার ছাড়াই  wondows 1o activate করা যায়।

নার্সিং ভবিষ্যত

Nursing is a noble profession . আজকে সোমবার যারা নার্সিংয়ে পড়ে তাদের উপর দিয়ে যে এত বড় একটা জ্বড় বয়ে যাবে তা অজানা ছিল। আজকের দিনটা অনেক ভাল ছিল তাই সকাল থেকেই আমার পরিকল্পনা ছিল একটু বাইরে ঘুরাঘুরি করার। তাই সকালে সিদ্ধান্ত নেওয়া অনু্যায়ী দুপুরের দিকে বড় ভাইয়ের সাথে কৃষি ভার্সিটির দিকে ঘুরাঘুরির জন্য বের হয়ে যায় বাইক নিয়ে।। সেখানে যাওয়ার পরেই শুনতে পারি আমাদের ব্যাচ এর নার্সিং ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে জ্বড় বয়ে যাচ্ছে। আমিও জানতাম না আজকে যে আমাদের জ্বড় বয়ে যাবে হইতো অনেকের কাছেই অজানা ছিল। আমি সবে মাত্র ভার্সিটি গিয়ে ঠান্ডা কিছু জিনিস খাওয়ার সাথে সাথে বসে বসে পরিবেশটা উপভোগ করছিলাম। তখন ভাবলাম মোবাইলের ডাটা একটু অন করি।যখনি ডাটা অন করলাম তখনি আমার মোবাইলে থেকে মেসেঞ্জারের তীব্র আওয়াজ,,  এত মেসেজ আসছে যে মেসেজ সিন করলেও কোন উত্তর দিতে পারছিলাম না তাই মোবাইলটা সাইলেন্ট করে পাচ থেকে দশ মিনিট রেখে দিয়েছিলাম পরে যখন আবার মেসেঞ্জার চেক করে দেখলাম তখন দেখি আমাদের নার্সিয়ের জন্য একটা অনেক বড় দুঃসংবাদ।এতক্ষন যে জ্বড়ের কথা বলছিলাম সে জ্বড় হচ্ছে আমাদের নার্সিংয়ের রেজাল্ট। আজকে যে রেজাল্ট ছিল তা শুধ

BIKE RIDING | touch to nature by bike riding.| MODHUPUR,TANGAIL.

অনেকদিন পর লকডাউনে থেকে ভাল না লাগার কারনে একটু সতেজতার জন্য মধুপুর বনে বাইক চালানো।

Modeling of Aindrila | Modeling of garo Indegeneous little girl.

Image

EID MUBARAK WISHING | STAY HOME AND STAY SAFE

Image

Conditions of Mymensingh city in lock down (লকডাউনে ময়মসিংহ শহরের অবস্থা...

Image

TOP 10 GAMES IN THE WORLD (The most popular games in the world) বিশ্বের ...

Image

Amazing places to travell in Bangladesh (বাংলাদেশে ভ্রমনের জন্য সবচেয়ে স...

Image

রক্ত দানের উপকারিতা কি কি?

Image
save lives donate blood. জেনে নেওয়া যাক রক্ত দান করলে আমাদের উপকারীতা কি কি? তার আগে কিছু কথা বলি,, আমাদের দেশে চোখে পড়া এমন অনেক মানুষ আছেন যারা সেচ্ছায় রক্ত দান করতে আগ্রহী তাদের প্রতি জানাই হাজারো সালাম। তাদের এক ব্যাগ রক্তে বেচে যায় একজন মানুষের জীবন। এই মহান কাজটা করার জন্যও একটু সাহসের প্রয়োজন যা সবার মধ্যে নেই। তাদের উদ্দেশ্যেই কিছু তথ্য দিব। রক্তদানের উপকারীতা সম্পর্কে আমাদের সমাজে আমরা একটু অজ্ঞ। কেউ কেউ রক্তদান করার ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও রক্ত দান করতে আগ্রহী নয় তার প্রধান কারন হচ্ছে সিরিঞ্জ/ সুই এর জন্য ভয় আবার তার প্রতিক্রিয়া আছে কি না তার জন্য ভয় ভীতি। বাস্তবে রক্তদানে তেমন ভয় পাওয়ার তেমন কিছুই নেই তবে একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষই রক্তদান করতে পারবে যাদের বয়স ১৮ থেকে ৬০ বছয় এবং ওজন ৪৫ এর উপরে। পূর্ণবয়স্ক সুস্থ মানুষ প্রতি তিন মাস অন্তর  একবার রক্ত দিতে পারে এতে সাস্থ্যের কোন রকম প্রভাব ফেলে না। তবে রক্ত দানের মত মহৎ কাজে আমাদের যে উপকারিতা রয়েছে সে কথা কয়জনই বা জানি? ★ উপকারিতাঃ বিভিন্ন ডাক্তার এবং গবেষকদের গবেষণার মাধ্যমে উপকারীদিকগুলো দেওয়া হল;  ১. একজন সুস্থ মানুষের শরীরে পাচঁ

পরিকল্পিত দিন মন ভাল রাখতে সাহায্য করে (Experience of collecting garo murphy)

Image
প্রতিদিনের দিনই আমার কিছু একটা করার পরিকল্পনা থাকে সেটা মাঝে মাঝে সফল হয় আবার মাঝে মাঝে হয় না। পরিকল্পনা করার পর কোনো কাজ সফলভাবে করতে না পারলে খারাপ লাগে বটে কিন্তু খারাপ লাগা থেকেও অনেক কিছু শেখা যায় যেমন আমার সারাদিনের পরিকল্পনার একটা অংশ ক্রিকেট খেলা। ক্রিকেটে খেলা কোন কারনে না হলে মনে মনে ভেবে নেয় আমার খেলা হয়ে গেছে আমি ক্রিকেট খেলায় ভাল খেলেছি। মনের এই একটু খানি সন্তুষ্টি সারাদিন আমার মন ভাল রাখতে পারে। ব্যর্থটাও তো একটা চ্যালেঞ্জ সেটাও শিখা যায়। যাইহোক আজকে সফলতার অভিজ্ঞতা বলি। আজকের দিনটা আমার সফল কারণ আমি যা পরিকল্পনা করেছিলাম তাই করতে পেরেছি। আমার এই ক্ষুদ্র সফলতাই আজকে সহভাগিতা,,  বর্তমান সময় করোনা ভাইরাস যেন ছড়িয়ে না পরে তার জন্য অনির্দিষ্টকালের ছুটি সরকার থেকে ঘোষিত যেটা করোনা ছুটিও বলা যায়। এই সময় লক ডাউনও চলে আমার তেমন কিছু করারও নাই। তাই ছোট ছোট পরিকল্পনা করে সময়টা পার করে দিচ্ছি যেমন টিভি দেখা, মুভি দেখা, একটু বই পড়া, বাগানে একটু কাজ করার, পরিবারের সাথে একটু সময় দেওয়া এইভাবেই যাচ্ছে। আজকে তার তেমন বেশি ব্যতিক্রম না তবে কিছুটা ব্যতক্রিম। সকালবেলা উঠলাম তেমন সকালও না, ঘু

যেভাবে দিন যাচ্ছে লক ডাউনে

Image
আমি আপনি সবাই জানি অতিরিক্ত কিছুই ভাল না অতিরিক্ত কিছু সবারও ভাল লাগেনা। তেমনি আমারা যে করোনা ভাইরাসের সুবাদে এত্ত এত্ত মানে অনেকগুলো ছুটি পেয়েছি তা হইতো সারাবছরের ছুটির চেয়ে অনেক তারপরও আরও ছুটি পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। অতিরিক্ত ছুটি পেয়ে প্রায় সবারই একঘেয়েমি ভাব এসে গেছে কিন্তু কিছু কিছু মানুষ আছেন যারা সমাজে সেবায় নিয়োজিত আছেন তাদের কথা বাদই দিলাম তারা সমাজের জন্য অনেক কষ্ট করছে শুধু কষ্ট  নয় তারা নিজেকে অনেক অনেক ত্যাগস্বীকার করছে।এখন বলি আমি আপনি কেমন দিন কাটাচ্ছি,,, আমরা অধিকাংশ মানুষই আছি যারা কিছুই করার নেই ভাল্লাগে না এরকম হয়ে বসে আছি। সারাদিন মোবাইলে সময় ব্যয় করছি,বন্ধুদের সাথে অনলাইনে আড্ডা দিচ্ছি,কেউ সারাদিন টেলিভিশন দেখে সময় পার করছে,কেউ কেউ আছেন যারা অনলাইনে নিউজ অনবরত পড়েই চলেছে লক ডাউন শেষ হওয়ার সংবাদ পাওয়ার জন্যে এবং করোনা সম্পর্কে  বিভিন্ন সংবাদ, এই লক ডাউনেও কেউ কেউ অনলাইনে ক্লাস করছে। সবকিছু এখন প্রতিদিনের রুটিন হয়ে গেছে তাই একঘেয়েমি চলে আসছে। তার কারন হচ্ছে বাড়িতে বন্ধির মত থাকায় আমরা অভ্যস্ত না।তবে অনেক মানুষ আছেন যারা ব্যস্ততার সাথে সময় পার করছেন। তাদের ভাল্লাগে না ভ

হারিয়ে যাওয়া জাল্ জিনিসটা

Image
আমাদের দেশের অনেক ঐতিহ্যবাহী জিনিস হারিয়ে যাচ্ছে। আজকে এমনি এক হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্যবাহী জিনিস নিয়ে সংক্ষেপে সহভাগিতা,,,  জাল্  ---- যা এটেল মাটি দিয়ে তৈরি করা একটি জিনিস। সাধারণত গ্রামের মধ্যবিত্ত মানুষরা এই জাল ব্যবহার করত। আমাদের দেশে বিভিন্ন ধরনের জাল্ দেখা যেত বড়, ছোট,মাঝারি সব ধরনের সেই জালে্ সুন্দর সুন্দর নকশা করা থাকত। আবার সব গুলোতে থাকতো না। এই জাল্  জিনিসটা সাধারণত ধান,গম,ভুট্টা রাখার জন্য ব্যবহৃত হত। এখন চাইলেও আমাদের হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্যগুলো খুজে পাওয়া যায় না। জাল্ও এমনি এক হারিয়ে যাওয়া আমাদের ঐতিহ্য।

দশ বছর পর আবার সেই গজনি অবকাশ দেখা

Image
গজনী অবকাশ ভ্রমণপিয়াসুদের জন্য অন্যতম একটা স্থান।ইতিহাস থেকে জানা যায়, ১৯৯৫ সালে তত্কালীন শেরপুর জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে শেরপুর জেলা সদর থেকে ২৮ এবং ঝিনাইগাতি উপজেলা সদর থেকে আট কিলোমিটার উত্তরে কাংশা ইউনিয়নের গজনি পাহাড়ের প্রায় ৯০ একর পাহাড়ি টিলায় ‘গজনি অবকাশ কেন্দ্র’ নামে একটি পিকনিক স্পট গড়ে তোলা হয়। এ অবকাশ কেন্দ্রে দেশের প্রায় সব জেলা-উপজেলা থেকেই ভ্রমণপিপাসুরা ভিড় জমায়।অনেক বছর আগে গজনী অবকাশে একবার যাওয়া হয়েছিল আবার সেই দশটি বছর পর আমার গজনি অবকাশে যাওয়া। গত দশ বছর আগে যখন গজনী অবকাশে যাওয়া হয়েছিল সময়টা ঠিক মনে নেই কিন্তু ২০০৮ অথবা ২০০৯ হবে। তখন খুব ছোট ছিলাম এতটা অনুভুতিশীল ছিলাম না। পরিবেশের সৌন্দর্য তেমন উপভোগ করার সামর্থ্য ছিল না।সেই সময়ের কথা যেটুকু মনে আছে এবং সেই সাথে এখনখার গজনী অবকাশ একটু সহভাগিতা করছি।২০০৮/২০০৯ যখন গজনী অবকাশে যাওয়া হয়েছিল তখন এত কিছুর স্থাপত্য ছিল না তবে দেখার মত প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ছিল।প্রাকৃতিক অরণ্যের সৌন্দর্য সবার মনটা যেন কেড়ে নেয় আর যদি ওয়াচ টাওয়ারে উঠে ভারতের দিকে তাকানো হয় গাছগাছালিতে ভরা  দৃশ্যতে যেন প্রাণ জুরিয়ে যায়। উচু নিচু পাহাড়ে ঘেরা এই গ

কলেজ জীবনের কিছু কথা

Image
প্রত্যয়,ফ্রাংকেল,মর্নিং। 📷অনন্ত আমার কলেজ জীবন শুরু হয় আলমগীর মনসুর (মিন্টু) মেমোরিয়াল কলেজে। আমার অনেক স্মৃতি জড়িয়ে আছে এই প্রিয় কলেজে কিন্তু কলেজটাকে কিছু দিতে পেরেছি কি না তা বলতে পারছি না।।এই কলেজের প্রতি আমি অনেকভাবে ঋনী। আলমগীর মনসুর (মিন্টু) মেমোরিয়াল কলেজ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ময়মনসিংহ শহরে অবস্থিত একটি কলেজ। ২৪ জানুয়ারি ১৯৬৯ সালে পুলিশের গুলিতে শহীদ আলমগীর মনসুর মিন্টুর নামে এই কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। আমার কলেজ যাত্রা শুরু হয় ২০১৬ সালের জুলাই মাস থেকে।কিন্তু  আমি যে বছর কলেজে ভর্তি হই সে বছরই শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রথম অনলাইনের মাধ্যমে কলেজ ভর্তি প্রক্রিয়া চালু করে। অনেকে ভোগান্তি বেশি হয়েছে বলে দাবি জানালেও, আমি ততটা ভোগান্তির সম্মুখীন হয়নি। আমি এবং আমার বন্ধু লিমন আমরা সরাসরি কলেজে ভর্তি হওয়ার সু্যোগ পেয়েছিলাম ।মিন্টু কলেজে আসলে আমার বন্ধু লিমনের কারনেই আসা হয়েছিল তার পূর্বে আমি এই কলেজের নামও জানতাম না। কলেজে প্রথম ক্লাস ছিল ওরিয়েন্টেশন ক্লাস যেখান কলেজের নিয়মকানুন এবং আমাদের পড়ালেখার বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনা করা হয়। তখন একজন শিক্ষক বলেছিল তোমাদের এখনি সময় নিজেকে জানা

আমার শিক্ষা সফর

Image
শিক্ষা সফরের উদ্দেশ্যে পুরো একদিন কাটানো। শিক্ষা  সফরে সবার শিক্ষাটাও এক হই না আর সবার অভিজ্ঞতাও এক রকম হয়না।এখন আমি আমার অভিজ্ঞতা একটু সহভাগিতা করছি,,, সালেসিয়ান সিস্টার্স নার্সিং এর মাধ্যমে আমার সুন্দর একটি শিক্ষা সফরের সৌভাগ্য হয়।  আমি আমার শ্রদ্ধেয় গুরুজন সিস্টার লিয়া দ্রং,সিস্টার মেরি রানি, সিস্টার রুবি,সিস্টার কবরি ,সহপাঠী  এবং আমার স্নেহের জুনিয়র ভাই- বোনদের সাথে সকাল ৭টার দিকে রওনা  হই গাজীপুর বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কের উদ্দেশ্যে শিক্ষা সফরের জন্যে। বাস ২টা নেওয়া হয়।  বাসগুলো খুব ধীরগতিতে ছাড়া হই,,  শিক্ষা সফরের আসল মজা ত গাড়িতে নাচা-নাচির মাধ্যমেই পাওয়া যায়। আমাদের শিক্ষা সফরটাও তেমনি ছিল সবার সাথে নাচ করা কোলাহলময় একটা পরিবেশ,,  সাউন্ড বক্সের তালে তালে সবার নাচ, সবচেয়ে ভাল লাগার বিষয় হচ্ছে সবার  অংশগ্রহণ করা,,সত্যিই এইটা আমাকে অনেক বেশি আনন্দ দেয়। যতক্ষণ আমরা বাসে ছিলাম ততক্ষনই আনন্দময় পরিবেশ এবং সবার উপভোগ্য পরিবেশ ছিল। ঐখানে আমরা টিক ১০ঃ৩০টায় পৌছায়। মজার ব্যপার হলো বাসে নাচানাচির আনন্দময় উপভোগ্য পরিবেশে থেকে কখন যে পৌছালাম তার কোন হদিসই পেলাম না।পৌছার পর প্রয়োজনীয় কাজ গ

একদিনে চন্দ্রনাথ পাহাড় আর খৈয়াছড়া ঝড়ণা ভ্রমনের সহভাগিতা

Image
 পুনরায় স্মৃতিচারণ একদিনে চন্দ্রনাথ পাহাড় আর খৈয়াছড়া ঝড়ণা। আমাদের খরচ ছিল জনপ্রতি ১৫০০ টাকার মত! বর্তমানে ভ্রমণপিপাসুদের অন্যতম আলোচিত জায়গার একটি চন্দ্রনাথ পাহাড়। তার থেকে ৩০-৪০ মিনিটের দূরত্বে খৈয়াছড়া ঝড়ণা। আমি ৭-৭-২০১৮ইং তারিখে গিয়েছিলাম! চন্দ্রনাথ যাত্রাঃ আমরা গিয়েছিলাম ৫ জন। যাত্রাশুরু হয় মিরপুর ১২থেকে। রাত ১১:১৫ এর বাস টিকেট ৪৮০ টাকা জন প্রতি টিকেক কেটে নিই ঢাকা থেকে সীতাকুন্ডের। কমলাপুর থেকেও রেল দিয় যাওয়া যায় জন প্রতি ১২০ টাকা তবে সিট পাওয়ার জন্য বেশ বেগ হবে। সকাল টিক ৬:০০টায় পৌছে যাই সীতাকুন্ড স্টেশনে। বাস থেকে নেমে আমরা সীতাকুন্ড বাজারে যাই। সেখান থেকে নাস্তা করে জনপ্রতি ২০ টাকা ভাড়া দিয়ে সিএনজিতে করে চন্দ্রনাথ পাহাড়ের দিকে অগ্রসর হতে থাকি মন্দিরে ঘেরা রাস্তা দিয়ে। সিএনজি থেকে নেমে ১০ টাকা ভাড়ায় বাঁশ নিয়ে যাত্রা শুরু করি ১২০০ ফুট উচ্চতার চন্দ্রনাথ পাহাড়ে। পাহাড়ে ওঠার আগে অবশ্যই ১ লিটার পানি, স্যালাইন, আর শুকনো খাবার প্রত্যেকের ব্যাগে রাখবেন, উপরে খাবারের দাম ডাবল। কিছুক্ষণ ওপরে ওঠার পর দেখা যায় ছোট্ট একটি ঝড়ণা, ঝড়ণার পর দুই দিকে  # দুটো_রাস্তা ! হাতের ডান পাশে দেখা যযায় সিঁড়ি

কুকুরের কান্না

একটি ভাল কুকুর কোনদিন কুকাজ করা না দেখলে তাড়া করে না আর কামড় দিতেও আসে না।কুকুরকে প্রভু ভক্ত প্রানি বলা হয়। প্রত্যেকটি কুকুরই মানুষের ভক্ত হয়ে থাকে। আমার অভিজ্ঞতা থেকে যে কুকুরকে আমি চিনাতাম অথবা জানতাম তার কথাই এখন আমি লিখতে যাচ্ছি,,, কুকুরের নাম ছিল কাল্লো, কাল্লো বললে কুকুরটি তার মন থেকে লেজ নাড়িয়ে ভালবাসা দেখাতো যেকোন মানষের প্রতি। এই কুকুরের প্রতি আমরা এত বিশ্বস্ত ছিলাম যে বাড়িতে এই কাল্লোকে রেখে গেলে নিশ্চিন্তে যেকোন জায়গাতে কাটানো যেত।কুকুরটির এত ভালবাসা ছিল অন্যকেউ না দেখলে বিশ্বাস করানো হইতো সম্ভব হয়ে উঠবে না। কাল্লোর কয়েকটি গুনও আছে,, কাল্লো অনেক অনেক সাহসী, মানূষের প্রতি ভক্তি,কেঊ আসলে লেজ নারিয়ে কাউকে জিজ্ঞাসা করা, তার চোখে যে জিনিস অন্যায় মনে হয় সেট তার মুখের ভাব-ভঙ্গির মাধ্যমে প্রকাশ করতে পাড়া।এমন একটি কুকুর সাথে থাকলে যেকোন জাগাতেই নিরাপদ লাগে। কাল্লো কুকুরটা মেয়ে কুকুর ছিল, কুকুরের কয়েকটা মাস আছে যেখানে তারাও মানুষের মত বাচ্চা জন্ম দান করে। কাল্লোও তেমনি একটা মাসে গর্ভবতী হয়ে যাই। কিন্তু আগের মতই হাসিখুশি থাকতো বুঝা কিছুটা কঠিন ছিল সে যে গর্ভবতী। কিন্তু হঠাৎ হঠাৎ করা ভম